কুতুবদিয়ার লবনবাহি ট্রলার ডুবির ঘটনায় ৫ মাঝি-মাল্লাকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও ৩ মাঝি-মাল্লা। বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধারকৃত ৫ জনকে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
লবন ট্রলার পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, গত রাতে ৫ জন মাঝি-মাল্লাকে উদ্ধার করে নোয়াখালী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়াও মোর্শেদ আলম, জিল্লুল করিম (আরজু) ও রুবেল নামে ৩ জন মাল্লা নিখোঁজ রয়েছে। তাদের ভাগ্যে কি জুটেছে তা বুঝতে পারছেন না। তাদের ঊদ্ধারে সাগরে তারা বোট নিয়ে তল্লাশী অব্যাহতি রয়েছে বলেও জানান তিনি।
কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: আরমান হোসেন বলেন, বুধবার হাতিয়ার দক্ষিনে কুতুবদিয়ার আজমগীরের লবনবাহি ট্রলার ডোবার ঘটনায় নিখোঁজদের ব্যাপারে হাতিয়া থানায় জিডির পর তারা খবরাখবর নিচ্ছেন।শুক্রবার ৫ জন উদ্ধার ও ৩ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে শুনেছেন।