# পুরুষ ভোটার : ৭৩৯৯৪
# মহিলা ভোটার : ৬১৩০৬
# সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা নির্বাচনে ভোট বেড়েছে ২৩০০
পেকুয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ৪৪ টি ভোট কেন্দ্রে মোট ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩০০ জন ভোটার রয়েছে। এরমধ্যে, পুরুষ ভোটার ৭৩ হাজার ৯৯৪ জন। মহিলা ভোটার ৬১ হাজার ৩০৬ জন। ৪৪ টি ভোট কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষ (বুথ) রয়েছে ৩১৮ টি। তারমধ্যে, স্থায়ী বুথ ২৯৭টি এবং অস্থায়ী বুথ ২১টি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেকুয়া উপজেলায় ভোটার ছিলো ১ লক্ষ ৩৩ হাজার জন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন তুলনায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট বেড়েছে ২ হাজার ৩০০ জন। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে মঙ্গলবার সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ইভিএম পদ্ধতিতে পেকুয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। ১৩৯'৬৮ বর্গ কি:মি: আয়তনের পেকুয়া উপজেলায় ৭টি ইউনিয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কক্সবাজার জেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বৃহত্তর চকরিয়া উপজেলাকে বিভক্ত করে পেকুয়াকে পৃথক উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয় ২০০২ সালের ২৩ এপ্রিল। তাই দেশের জন্য চলমান নির্বাচন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হলেও পেকুয়ার জন্য এটি হবে চতুর্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।
পেকুয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন সহ মোট ১৩জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা হলেন-নিরাপদ পেকুয়া গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় আর পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে পেকুয়ার সর্বত্র চষে বেড়ানো, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ড. আশরাফুল ইসলাম সজীব (প্রতীক-দোয়াত কমল), রোমানা আকতার (প্রতীক-আনারস), বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত শাফায়েত আজিজ রাজু (প্রতীক-ঘোড়া), এস. এম গিয়াস উদ্দিন (প্রতীক-টেলিফোন) এবং আবুল কাশেম (প্রতীক-মোটর সাইকেল)।
পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন-আজিজুল হক (প্রতীক-টিউবওয়েল), নাছির উদ্দিন বাদশাহ (প্রতীক-মাইক), মমতাজুল ইসলাম (প্রতীক-চশমা), মাহবুল করিম (প্রতীক-তালা) এবং শাহাব উদ্দিন জারদারী (প্রতীক-উড়োজাহাজ)।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন-উম্মে কুলসুম মিনু (প্রতীক-ফুটবল), ইয়াসমিন সুলতানা (প্রতীক-কলসি) এবং রাজিয়া সোলতানা (প্রতীক-প্রজাপতি)।